ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

 

কখনো কি ভেবেছেন আপনার ত্বকের ভেতরে লুকিয়ে আছে এমন এক রহস্য যা হয়তো আপনার পুরো জীবনকেই বদলে দিতে পারে৷ প্রতিদিনের ক্লান্তি অস্থিরতা আর অজানা শূন্য তাকে ছাপিয়েছে রহস্য আপনাকে টেনে নিচ্ছে এক অচেনা জগতে৷ আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হঠাৎ যদি নিজেকে সম্পূর্ণ ভিন্নরূপে দেখতে পান তবে কেমন লাগবে? সেই মুহূর্তেই বুঝতে পারবেন আপনি এক নতুন যাতার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন। আর সেই যাত্রা শুরু হতে পারে আজকের এই লেখার ভেতর থেকে।

ত্বকের-যত্নে-নিম-পাতার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

থেমে যাবেন না কারণ সামনে অপেক্ষা করছে এক ভিন্ন আলোর দরজা৷ প্রতিটি লাইনে যেন আপনার ভেতরে জমে থাকা অন্ধকার ভেঙে নতুন সম্ভাবনা আভা ছড়িয়ে দেয়৷ এটি কি বল লেখা নয় বরং একটি গভীর যাত্রা যা আপনাকে টেনে নিয়ে যাবে কল্পনার বাইরে৷ । যতই পড়বেন ততই অনুভব করবেন এর অদৃশ্য শক্তি আপনার চারপাশে ছড়িয়ে পড়েছে৷ আর একবার শুরু করলে এই যাত্রা থেকে চোখ ফেরালে সত্যি অসম্ভব হয়ে উঠবেন৷ তাহলে চলুন শুরু করা যাক  আজকের এই যাত্রা৷ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা৷

পেজ সূচিপত্র:ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

নিম পাতার উপকারিতা


সাধারণত নিম পাতার ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে, যা ব্রণ ও ফুসফুসি দূর করতে সাহায্য করে৷ এর অ্যান্টিবায়োটিক্যাল উপাদান ত্বকের জীবাণু ধ্বংস করে তাকে পরিষ্কার রাখে৷ নিয়মিত নিম পাতার ব্যবহার করলে ত্বকের অয়েল গ্লাস ঠিক থাকে এবং অতিরিক্ত তেল জমে ব্রণ হয় না৷ এ ছাড়া এটি তাকে কার্যকর ভূমিকা রাখে৷ নিম পাতার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বার্ধক রোধ করে৷ তাই এটি একটি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক স্কিন কেয়ার উপাদান
নিম পাতার প্যাক ব্যবহার করলে মুখের দাগ সব হালকা হয় ত্বক স্বাভাবিক উজ্জ্বল ফিরে পায়৷ এটি রোদে পোড়া দাগ কমাতে সাহায্য করে এবং ত্বককে করে তোলে সতেজ৷ শুষ্ক ও চুলকানি ত্বকের নিম পাতা দারুন উপকার দেয়৷ কারণ এটি কাউকে ঠান্ডা ও আরামদায়ক রাখে৷ ফেসওয়াশ বা টোনার হিসেবে নিমের পানি ব্যবহার করলে ত্বক হয় পরিষ্কার ও সতেজ৷ এছাড়া চুলে যত্নে ও নিম পাতার বড় ভূমিকা রয়েছে৷, যা খুশকি কমায় এবং এসক্যাপ সুস্থ রাখে৷ সব মিলিয়ে নিম পাতা হলো ত্বকের জন্য একটি অন্যান্য প্রাকৃতিক সমাধান৷ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

ত্বকের যত্নে নিম পাতা

নিম পাতা ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা রাখে৷ এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও আন্টি ইনফ্লামেন্ট্রি বৈশিষ্ট্য৷ যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে৷ যেমন
  • ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে--ব্রণ ত্বকের জন্য একটি সাধারণ সমস্যা, যা সাধারণ ত্বকে ব্যাকটেরিয়া কারণে হয়৷ নিমের এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী ব্রণ নির্মূল করতে এবং ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে৷ নিয়মিত নিমপাতা পেস্ট বা নিমের রস ব্যবহার করলে মুখের ব্রণ কমে আসে৷
  •  ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে--নিম পাতা ত্বক থেকে মৃত কোষ দূর করে এবং ত্বকে উজ্জ্বল ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে৷ এছাড়া এটি ত্বকের দাগ ও পিরামেন্টসন কমাতে সাহায্য করে৷ 
  • ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ--মিমের আন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য ত্বকে ফাঙ্গাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করে৷ ফাংগাল ইনফেকশন হলে নিমপাতা পেস্ট ব্যবহার করতে পারেন

চুলের যত্নে নিম পাতা

নিম পাতা কিন্তু চুলের জন্য খুবই উপকারী৷ । আপনার চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় নিম পাতা বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে পারে৷ যেমন-চুল পড়া কমাতে উকুন দূর করা এবং চুলের গোড়া মজবুত করা৷
  • চুলের উকুন দূর করতে-নিম পাতা চুলের উকুন ধ্বংস করতে সাহায্য করে৷ কারণ এটা রয়েছে বিশেষ ধরনের উপাদান যা উকুনকে চুলের গোড়া থেকে দূর করে এবং চুলকে পরিষ্কার রাখে৷
  • চুল পড়া কমাতে-নিমপাতার পুষ্টি উপাদান চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলের  বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে৷ নিয়মিত নিম পাতা দিয়ে চুল ধুলে আপনার চুল পড়ার সমস্যা কমে যাবে অনেকাংশে৷
  • সংক্রমণ প্রতিরোধ-অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়৷ নিমের এন্টি ব্যাকটেরিয়া ও এন্টিফাঙ্গাল ক বৈশিষ্ট্য সংক্রমনকে থেকে  সুরক্ষিত রাখেত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি

নিমে এন্টি অক্সিডেন্ট গুণাবলী শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেতর থেকে শক্তিশালী করে তোলে৷, এটি শরীরের প্রবেশ করায় ক্ষতিকর জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলে৷ ফলে ঋতু পরিবর্তনের সময় হঠাৎ সংক্রমনের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়৷ নিয়মিত নিমপাতা খেলে শরীর বিভিন্ন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাসের আক্রমণ থেকে সুরক্ষিত থাকা যায়৷ বিশেষ করে ঠান্ডা কাশি বা মৌসুমী ঝড়ের মতো সমস্যার নিম্ন একটি প্রতিষেধ হচ্ছে নিম পাতা৷ অনেক ক্ষেত্রে এটি শরীরে প্রদাহ কমিয়ে শ্বাসযন্ত্রকে স্বস্তি দেয়৷ যা দ্রুত আরোগ্য সাহায্য করে। তাই সুস্থ থাকতে প্রাচীনকাল থেকে নিম পাতার ব্যবহার চিকিৎসা অংশ হয়ে এসেছে৷
শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোই নয় নিম পাতা শরীরে ভেতর থেকে জমে থাকা ভিআই বিষাক্ত পদার্থ দূর করে শুদ্ধ করে তোলে, এটি রক্তকে পরিশুদ্ধ করে ফলে রক্ত শোষণের কারণ হওয়া না সমস্যা যেমন ব্রণ এলার্জি ও চর্মরোগ অনেক অংশ কমে যায়৷ রক্ত পরিষ্কার থাকলে ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল ও দাগ মুক্ত হয়ে ওঠে৷ নিয়মিত নিমের ব্যবহার শরীরকে শুধু সুস্থই রাখেনা ত্বককেও সতেজ ও সুন্দর করে তোলে৷ এমনকি হজম শক্তি বাড়ানো শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা এবং মানসিক স্বস্তি বজায় রাখা ক্ষেত্রেও নিম বিশেষ ভূমিকা রাখে৷ তাই একে শুধু ত্বকের উপকারি সীমাবদ্ধ বলা যায় না বরং পুরো শাড়ির জন্য এটি এক অমূল্য ভেষজ সম্পদ৷

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

নিম পাতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা হলো এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সহায়ক ভূমিকা পালন করে৷ এতে থাকা বিশেষ কিছু যোগ্য রক্তের শর্করা মাত্রা কমাতে কার্যকর ভাবে কাজ করে৷ গবেষণায় দেখা গেছে নিম পাতা নিয়মিত সেবন করলে শরীরের ইনসুলিন নিঃসরণের মাত্রা বৃদ্ধি পায়৷ ইনসুলিন বৃদ্ধির ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে৷ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি প্রাকৃতিক সহায়ক হিসেবে কাজ করতে পারে তবে এর ব্যবহার অবশ্যই পরিমাণ মাথায় করা উচিত৷
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি নিম পাতা ডায়াবেটিস জনিত অন্যান্য জটিলতা প্রতিরোধ সহায়তা করে৷ এটি শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত গ্লুকোজ ভাঙতে সাহায্য করে এবং কোষের শক্তি উৎপাদন ভূমিকা রাখে৷ নিয়মিত নিম পাতা গ্রহণ করলে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনেক কমে যায়৷ এছাড়া এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ রাখে৷ ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনায় নিম একটি প্রাকৃতিক ভাজস উপাদান যা দীর্ঘমেয়াদে শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে৷ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
ত্বকের-যত্নে-নিম-পাতার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

নিম পাতার অপকারিতা

নিম পাতার অতিরিক্ত ব্যবহার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে৷ অতিরিক্ত নিমপাতা সেবনে শরীরে বমি বমি ভাব বমি এবং ডায়রিয়ার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ কখনো কখনো এটি পেটের গ্যাস অস্বস্তি ও হজমের গোলযোগও সৃষ্টি করে৷ গর্ভবতী ও সন্তান দানকারী মায়েদের জন্য নিম পাতা সেবন ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে৷ অতিরিক্ত নিয়ম শরীরের টক্সিসিটি তৈরি করতে পারে৷ যা যকৃত ও কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদি সেবন নিরাপদ নয়৷
নিম পাতার তেল বা নিঃসার্য সরাসরি ত্বকের ব্যবহার করলে অনেকের ক্ষেত্রে এলার্জি বা রেস হতে পারে৷ সংবেদনশীল তোকে একটি চুলকানিয়া লালচে ভাববার জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে৷ শিশুদের জন্য নিম পাতা, নিঃসার্য বা তেল একেবারে নিরাপদ নয়৷ কারণ এটি স্নায়ুতন্ত্রে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে৷ অতিরিক্ত নীল তেল খেলে মাথা ঘোরা খিচুনি এমন কি অজ্ঞান হওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ তাই নিম পাতা বা এর নিঃসাজ্য ব্যবহার সবসময় পরিমিত ও সতর্কতার সাথে করা উচিত৷ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

অতিরিক্ত ব্যবহারে সাইড ইফেক্ট

অতিরিক্ত পরিমাণে নিম পাতা ব্যবহারে শরীরের জন্য ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে যদিও নিম প্রকৃতির এক স্বাস্থ্যকর উপাদান অতিরিক্ত সেবন বেশ কিছু িক অস্বস্তিকর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে৷ সঠিক ডোজ না মেনে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়৷ নিমপাতার অতিরিক্ত ব্যবহার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রভাব ফেলে এবং হজম প্রক্রিয়া ব্যবহৃত করতে পারে৷ তাই সবসময় সাবধানতার সাথে এবং প্রয়োজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটি ব্যবহার করা উচিত৷
নিম পাতা অতিরিক্ত ব্যবহারে কিছু সাইড ইফেক্ট
  • বমি বমি ভাব ও অসস্তি
  • মাথা ব্যথা ও ঘোড়া
  • হজম ও পাকস্থলী সমস্যা
  • রক্তচাপ কমানো
  • গর্ভাবস্থায় ও শিশুর জন্য ঝুঁকি
  • এলার্জি ও ত্বকের প্রতিক্রিয়া
  • অত্যধিক ঘাম ও ত্বকের জ্বালা
  • স্নায়ুতন্ত্রের প্রভাব
  • দীর্ঘমেয়াদে যকৃত ও কিডনির ক্ষতি
  • মানসিক অস্থিরতা ও দূর্বলতা

শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়

নিম পাতা প্রাকৃতিক হলেও এটি শিশুদের জন্য উপযুক্ত নয়৷ শিশুদের শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং লিভার পূর্ণ বিকশিত হয় না ফলে নিম পাতার মধ্যে থাকা শক্তিশালী অ্যালকালয়েড এবং অন্যান্য সংক্রিয় যোগ্য শিশুদের শরীরের বিপর্যয় সৃষ্টি করতে পারে৷ অতিরিক্ত নিম সেবনে শিশুদের লিভারের সমস্যা হতে পারে এবং ত্বকে এলার্জি বা রেসের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ বিশেষ করে নবজাতক ও পাঁচ বছরে কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে নিম পাতার ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে এড়ানো উচিত৷ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

রক্তচাপের উপর প্রভাব

নিম পাতা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে৷ নিয়মিত এবং পরিমিত মাত্রায় ব্যবহার করলে এটি শরীরের রক্তচাপ প্রাকৃতিকভাবে স্থিতিশীল রাখতে পারে৷ নিম পাতায় থাকা বিশেষ যোগ রক্ত লাল নালীর স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং রক্ত সঞ্চালনকে সহায়তা করতে কার্যকর৷ এটি হৃদয় জানতে কার্যকারিতাকে সমর্থন করে এবং রক্তের চাপে উঠানো কমানো সাহায্য করে৷
তবে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত নিম পাতার ব্যবহার বিপদজনক হতে পারে৷ । এটি রক্তচাপ অত্যাধিক কমিয়ে দিতে পারে, যা শারীরিক অসুস্থতা ও দুর্বলতার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বা হয়৷ । তাই সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিমপাতা ব্যবহার করা উচিত৷ নিয়মিত ব্যবহার করলে এটি ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখ৷

শেষ কথা:ত্বকের যত্নে নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনি যা পড়লেন তা কেবল শুরু মাত্র৷ প্রতিটি মুহূর্তে মনে হবে নতুন কোন জাদু উন্মোচিত হচ্ছে৷ আপনার কল্পনাও হয়তো এখানে থেমে থাকবে না৷ পড়ার সঙ্গে সঙ্গে মন যেন টানে আরো গভীরে ঢুকতে৷ একবার প্রবেশ করলে থামানো সম্ভব নয় প্রতিটি লাইন যেন নতুন রহস্যের দরজা খুলে দেয়৷
ত্বকের-যত্নে-নিম-পাতার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

ত্বকের যত্নে যে রহস্য গুলো খুঁজছেন এখন তার ছোঁয়া আপনার চোখের সামনে৷ প্রতিটি লাইনে যেন আপনাকে আরো কাছাকাছি টানে৷ পড়তে পড়তে আগ্রহ বেড়ে যায়৷ চোখ সরাতে ইচ্ছে হয় না মনে হয় আরো কিছু জাদু লুকিয়ে আছে এখানে৷ বারবার ফিরে আসতে মন চায় আবার পড়তে ইচ্ছে হয়৷ প্রতিটি মুহূর্তে আকর্ষণ আরো গভীর হয়ে ওঠে৷

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url